ইএসআইসিতে ৫৩৯ অফিসার

793
0
ESIC Jobs

এমপ্লয়িজ স্টেট ইনশিওরেন্স কর্পোরেশনে ৫৩৯ জন সোশ্যাল সিকিউরিটি অফিসার/ ম্যানেজার গ্রেড টু/ সুপারিনটেন্ডেন্ট নিয়োগ করা হবে। নিচের যোগ্যতার যে-কোনো ভারতীয়রা আবেদন করতে পারবেন।

শূন্যপদের বিন্যাস: শূন্যপদ ৫৩৯ (অসংরক্ষিত ২৯৪, তপশিলি জাতি ৮২, তপশিলি উপজাতি ২২, ওবিসি ১৪১)। এইসবের মধ্যে ১৯টি শারীরিক প্রতিবন্ধী ও ৪৯টি প্রাক্তন সেনাকর্মীদের জন্য সংরক্ষিত।

বেতনক্রম: মূল বেতন ৯৩০০-৩৪৮০০ টাকা, গ্রেড পে ৪৬০০ টাকা।

যোগ্যতা: ১) কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি (কমার্স/ ল/ ম্যানেজমেন্টে গ্র্যাজুয়েট হলে অগ্রাধিকার)। ২) কম্পিউটারে কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যোগ্যতা সম্পূর্ণ হতে ৫ অক্টোবর ২০১৮ তারিখের মধ্যে।

বয়সসীমা: ৫ অক্টোবর ২০১৮ তারিখের হিসেবে বয়স হতে হবে ২১-২৭ বছরের মধ্যে। সংরক্ষিত শ্রেণির প্রার্থীরা নিয়ম অনুযায়ী বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় ছাড় পাবেন।

প্রার্থী বাছাই পদ্ধতি: লেখা পরীক্ষা, কম্পিউটার স্কিল টেস্ট এবং ডেসক্রিপটিভ টেস্টের মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে। লেখা পরীক্ষায় দুটি ধাপ থাকবে। প্রথম ধাপে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ (৩০টি প্রশ্ন, ৩০ নম্বর), রিজনিং এবিলিটি (৩৫টি প্রশ্ন, ৩৫ নম্বর), কোয়ান্টিটেটিভ অ্যাপ্টিটিউড (৩৫টি প্রশ্ন, ৩৫ নম্বর)। মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা, সময় ৬০ মিনিট। নেগেটিভ মার্কিং থাকবে। দ্বিতীয় ধাপে মেইন পরীক্ষায় থাকবে রিজনিং/ ইন্টেলিজেন্স (৪০টি প্রশ্ন, ৬০ নম্বর), জেনারেল/ ইকোনমি/ ফিনান্সিয়াল/ ইনশিওরেন্স অ্যাওয়্যারনেস (৪০টি প্রশ্ন, ৪০ নম্বর), ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ (৩০টি প্রশ্ন, ৪০ নম্বর), কোয়ান্টিটেটিভ অ্যাপ্টিটিউড (৪০টি প্রশ্ন, ৬০ নম্বর)। মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষা, সময় ২ ঘণ্টা। নেগেটিভ মার্কিং থাকবে।

কম্পিউটার স্কিল টেস্টে ২টি পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইড তৈরি করতে হবে, এমএস ওয়ার্ডে টাইপিং, ফর্মুলা ব্যবহার করে এমএস এক্সেলে টেবিল তৈরি করতে হবে। মোট ৫০ নম্বর, সময় ৩০ মিনিট।

ডেসক্রিপটিভ পেপারে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজের উপর প্রশ্ন থাকবে লেটার রাইটিং ও এসে (২টি প্রশ্ন, ৫০ নম্বর, সময় ৩০ মিনিট)।

আবেদনের ফি: ৫০০ টাকা। তপশিলি জাতি/ উপজাতি, শারীরিক প্রতিবন্ধী, প্রাক্তন সেনাকর্মী ও মহিলা প্রার্থীদের আবেদনের ফি দিতে হবে না। অনলাইন ডেবিট কার্ড (রুপে/ ভিসা/ মাস্টার/ ম্যাস্ট্রো), ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং, আইএমপিএস, ক্যাশ কার্ড/মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে। ট্র্যানজ্যাকশন সম্পূর্ণ হলে একটি ই-রিসিট পাওয়া যাবে, ই-রিসিটের প্রিন্টষ-আউট নিয়ে রাখতে হবে।

আবেদনের পদ্ধতি: www.esic.nic.in ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইন আবেদন করতে হবে। বৈধ ইমেল আইডি ও মোবাইল নম্বর থাকতে হবে। অনলাইন আবেদন করার আগে ছবি, স্বাক্ষর, আঙুলের ছাপ ও ডিক্ল্যারেশন স্ক্যান করে রাখতে হবে। সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট মাপের রঙিন ছবি হতে হবে। ডাইমেনশন হতে হবে ২০০×২৩০ পিক্সেল (বাঞ্ছনীয়ত), মাপ ২০-৫০ কেবির মধ্যে। সাদা কাগজে কালো কালির পেন দিয়ে স্বাক্ষর করতে হবে। ডাইমেনশন ১৪০×৪০ পিক্সেল (বাঞ্ছনীয়ত), মাপ হতে হবে ২০-৫০ কেবির মধ্যে। সাদা কাগজে কালো বা নীল কালি দিয়ে বা হাতের বুড়ো আঙুলের ছাপ দিতে হবে, ডাইমেনশন ২৪০×২৪০ পিক্সেল, মাপ হতে হবে ২০-৫০ কেবির মধ্যে। নির্দিষ্ট বয়ানে ডিক্ল্যারেশন দিয়ে ৫০-১০০ কেবির মধ্যে স্ক্যান করতে হবে, ডাইমেনশন ৮০০×৪০০ পিক্সেল।

স্ক্যানার রেজলিউশন হতে হবে অন্তত ২০০ ডিপিআই। জেপিজি বা জেপেগ ফরম্যাটে স্ক্যান করতে হবে। অনলাইন আবেদন করার সময় নির্দিষ্ট স্থানে আপলোড করতে হবে। অনলাইন আবেদন করা যাবে ৫ অক্টোবর ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত। যে সমস্ত প্রার্থী পূর্বের ১৬.১.২০১৪ তারিখের বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করেছিলেন তাঁদের পুনরায় আবেদন করতে হবে। এই বিষয়ে বিস্তারিত ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য জানা যাবে উপরোক্ত ওয়েবসাইট থেকে।