কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থায় হাজার দেড়েক জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ

1210
0
SSC, SSC Junior Engineer, SSC Result

দেশজুড়ে ছড়িয়ে থাকা সেন্ট্রাল ওয়াটার কমিশন, সিপিডব্লুডি, মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সার্ভিস (এমইএস), ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্প, বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন, সেন্ট্রাল ওয়াটার পাওয়ার রিসার্চ স্টেশন, ডিরেক্টরেট অব কোয়ালিটি অ্যাশিওরেন্স ও ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন-এর অফিসগুলিতে বেশ কয়েকশো ডিগ্রি/ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার তরুণ-তরুণী নিয়োগ করা হবে। শূন্যপদের সংখ্যা এখনো চূড়ান্ত হয়নি, তবে হাজারদেড়কের বেশি হবার সম্ভাবনা। প্রার্থী বাছাই হবে কেন্দ্রীয় সরকারের স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে। এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি নম্বর এফ নং ৩/৩/২০১৯-পি অ্যান্ড পি টু।

বেতন: পদগুলি গ্রুপ-বি (নন-গেজেটেড) পর্যায়ের, ৭ম বেতন কমিশনের লেভেল-৬ অনুযায়ী মূল বেতন ৩৫৪০০-১১২৪০০ টাকা। অন্যান্য ভাতাও আছে।

পদ, দপ্তর ও শিক্ষাগত যোগ্যতা: ক্রমিক সংখ্যা : জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল), সেন্ট্রাল ওয়াটার কমিশনে: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা : জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (মেকানিক্যাল), সেন্ট্রাল ওয়াটার কমিশনে: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা : জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল), সিপিডব্লুডিতে: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা : জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (ইলেক্ট্রিক্যাল), সিপিডব্লুডিতে: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউট থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল অথবা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা : জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল), এমইএস: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি, অথবা সিভিলে তিন বছরের ডিপ্লোমা বা সমতুল সহ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের প্ল্যানিং, এগজিকিউশন ও মেন্টেন্যান্সে ২ বছরের অভিজ্ঞতা। ক্রমিক সংখ্যা ৬: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (ইলেক্ট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল), এমইএস: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি, অথবা ইলেক্ট্রিক্যাল বা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তিন বছরের ডিপ্লোমা বা সমতুল সহ ইলেক্ট্রিক্যাল/মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের প্ল্যানিং, এগজিকিউশন ও মেন্টেন্যান্সে ২ বছরের অভিজ্ঞতা। ক্রমিক সংখ্যা ৭: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল), ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্প: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তিন বছরের ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা : জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (ইলেক্ট্রিক্যাল), ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্প: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তিন বছরের ডিপ্লোমা।  ক্রমিক সংখ্যা : জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (মেকানিক্যাল), ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্প: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তিন বছরের ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা ১০: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল), বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি, অথবা সিভিলে তিন বছরের ডিপ্লোমা বা সমতুল সহ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের প্ল্যানিং, এগজিকিউশন ও মেন্টেন্যান্সে ২ বছরের অভিজ্ঞতা। ক্রমিক সংখ্যা ১১: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড মেকানিক্যাল), বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন:  স্বীকৃত ইনস্টিটিউট থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল বা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি, অথবা ইলেক্ট্রিক্যাল/ অটোমোবাইল/ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তিন বছরের ডিপ্লোমা বা সমতুল সহ ইলেক্ট্রিক্যাল বা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের প্ল্যানিং, এগজিকিউশন ও মেন্টেন্যান্সে ২ বছরের অভিজ্ঞতা। ক্রমিক সংখ্যা ১২: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল), সেন্ট্রাল ওয়াটার পাওয়ার রিসার্চ স্টেশন: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা ১৩: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (ইলেক্ট্রিক্যাল), সেন্ট্রাল ওয়াটার পাওয়ার রিসার্চ স্টেশন: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা ১৪: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (মেকানিক্যাল), সেন্ট্রাল ওয়াটার পাওয়ার রিসার্চ স্টেশন: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা ১৫: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (মেকানিক্যাল), ডিরেক্টরেট অব কোয়ালিটি অ্যাশিওরেন্স: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি, অথবা ৩ বছরের ডিপ্লোমা সহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ২ বছরের অভিজ্ঞতা। ক্রমিক সংখ্যা ১৬: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (ইলেক্ট্রিক্যাল),ডিরেক্টরেট অব কোয়ালিটি অ্যাশিওরেন্স: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিগ্রি, অথবা ৩ বছরের ডিপ্লোমা সহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ২ বছরের অভিজ্ঞতা। ক্রমিক সংখ্যা ১৭: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (সিভিল), ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা ১৮: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (ইলেক্ট্রিক্যাল), ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা। ক্রমিক সংখ্যা ১৯: জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার (মেকানিক্যাল), ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্চ অর্গানাইজেশন: কেন্দ্র বা রাজ্য স্বীকৃত কোনো ইনস্টিটিউশন থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা।

সমতুল যোগ্যতার ক্ষেত্রে সমতুল্যতার প্রমাণ দাখিল করতে হবে। অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে তা শিক্ষাগত যোগ্যতা লাভের পর অর্জন করে থাকতে হবে। সবকটি পদের ক্ষেত্রেই শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ হতে হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ তারিখের মধ্যে।

বয়সসীমা (১-১-২০২০ অনুযায়ী): ক্রমিক সংখ্যা ১-৪ নং পদের জন্য বয়স হতে হবে অনধিক ৩২ বছর, বাকি সব পদের জন্য অনধিক ৩০ বছর।

তপশিলি জাতি/উপজাতি (কোড ০১), ওবিসি (কোড ০২), শারীরিক প্রতিবন্ধী (কোড ০৩), শারীরিক প্রতিবন্ধী ওবিসি (কোড ০৪), শারীরিক প্রতিবন্ধী তপশিলি (কোড ০৫), প্রাক্তন সমরকর্মী (কোড ০৬), যুদ্ধে পঙ্গু হওয়া প্রতিরক্ষাকর্মী (কোড ০৮) ও যুদ্ধে পঙ্গু হওয়া প্রতিরক্ষাকর্মী তপশিলি (কোড ০৯) প্রার্থীরা নিয়ম অনুযায়ী বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় ছাড় পাবেন।

প্রার্থী বাছাই পদ্ধতি: কম্পিউটার ভিত্তিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে। পেপার-ওয়ানে ২ ঘণ্টার কম্পিউটার ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষা (২০০ নম্বর, ২০০ প্রশ্ন), নেগেটিভ মার্কিং থাকবে ০.২৫ হারে। এই পরীক্ষায় সফল হলে পেপার-টুতে ২ ঘণ্টার ডেস্ক্রিপ্টিভ টাইপের লিখিত পরীক্ষা (৩০০ নম্বরের)। এরপর তৈরি হবে চড়ান্ত মেধাতালিকা।

পরীক্ষা পদ্ধতি: পেপার ওয়ানে সকলের জন্য কমন বিভাগে থাকবে জেনারেল ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিজনিং (৫০ নম্বর) এবং জেনারেল অ্যাওয়্যারনেস (৫০ নম্বর) এছাড়াও পেপার ওয়ানে তিনটি পার্ট থাকবে। পার্ট-এ-তে থাকবে জেনারেল ইঞ্জিনিয়ারিং (সিভিল অ্যান্ড স্ট্রাকচারাল) বা পার্ট-বি-তে জেনারেল ইঞ্জিনিয়ারিং (ইলেক্ট্রিক্যাল) বা পার্ট-সি-তে জেনারেল ইঞ্জিনিয়ারিং (মেকানিক্যাল)। পার্ট-এ পার্ট-বি এবং পার্ট-সি পদ অনুযায়ী অর্থাৎ যাঁর ক্ষেত্রে যেটি প্রযোজ্য তিনি সেই পার্টটি বেছে পরীক্ষা দেবেন। প্রতিটি পার্টে ১০০ নম্বর করে থাকবে।

পরীক্ষার দিন অ্যাডমিট কার্ডের পাশাপাশি তিনটি পাসপোর্ট মাপের রঙিন ছবি এবং সচিত্র পরিচয় পত্র (ড্রাইভিং লাইসেন্স/ ভোটার কার্ড/ আধার কার্ড/ কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের আই কার্ড/ ইনকাম ট্যাক্স প্যান কার্ড) সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। পরীক্ষার সিলেবাস সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে কেন্দ্রীয় স্টাফ সিলেকশন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে।

আবেদনের ফি: আবেদনের ফি ১০০ টাকা। তপশিলি জাতি/ উপজাতি, শারীরিক প্রতিবন্ধী, প্রাক্তন সেনাকর্মী ও মহিলা প্রার্থীদের আবেদনের ফি দিতে হবে না। এসবিআই চালান/ ব্যাঙ্কিং/ ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদির মাধ্যমে আবেদনের ফি দেওয়া যাবে।

আবেদনের পদ্ধতি: https://ssc.nic.in ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। প্রথমে ওয়ানটাইম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে (পদ্ধতির আলোচনা: https://jibikadishari.co.in/?p=6634), তারপর যে রেজিস্ট্রেশন নম্বর পাবেন তা দিয়ে আবার লগ-ইন করে আবেদন করতে হবে। আগে রেজিস্ট্রেশন করা থাকলে নতুন করে আর রেজিস্ট্রেশন করার দরকার নেই। আগের রেজিস্ট্রেশন নম্বরেই লগ-ইন করে আবেদন করবেন। উপরোক্ত ওয়েবসাইট থেকে চালান ডাউনলোড করে স্টেট ব্যাঙ্কের যে-কোনো শাখায় গিয়ে ফি জমা দিতে হবে অথবা এসবিআই নেট ব্যাঙ্কিং বা যে-কোনো ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের সাহায্যেও ফি দেওয়া যেতে পারে। আবেদন করতে বসার আগে সাম্প্রতিককালের একটি রঙিন ফটো (জেপিজি ফরম্যাট) এবং স্বাক্ষর (জেপিজি ফরম্যাট) স্ক্যান করিয়ে রাখতে হবে। ফটো হতে হবে ২০ কেবি থেকে ৫০ কেবির মধ্যে, মাপ ৩.৪ বাই ৪.৫ সেমি। স্বাক্ষর হতে হবে ১০ কেবি থেকে ২০ কেবির মধ্যে এবং মাপ ৪ বাই ৩ সেমি। আধার কার্ড না থাকলে বাঁহাতের বুড়ো আঙুলের ছাপের স্ক্যান করা ছবি (১০-৩০ কেবি, ৪ বাই ৩ সেমি মাপ)ও লাগবে। এই সবই দরখাস্তের নির্দিষ্ট জায়গায় আপলোড করতে হবে। https://ssc.nic.in/SSCFileServer/PortalManagement/UploadedFiles/notice_eng_je_13082019.pdf  লিঙ্কে গিয়ে বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পাওয়া যাবে।

গুরুত্বপূর্ণ তারিখ: আবেদন করা যাবে ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ বিকাল ৫টা পর্যন্ত। ফি দেওয়া যাবে অনলাইনে ১৪ সেপ্টেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। অফলাইন ফি দেওয়ার জন্য চালান জেনারেট হবে ১৪ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টা পর্যন্ত। চালানের মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত। লেখা পরীক্ষা

প্রয়োজনে যোগাযোগের ঠিকানা: Kolkata, Siliguri, Asansol, Hooghly, Kalyani, Port Blair, Bokaro, Dhanbad, Jamshedpur, Ranchi, Balasore, Behrampur-Ganjam, Bhubaneshwar, Cuttack, Rourkela, Sambalpur, Gangtok পরীক্ষাকেন্দ্রের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ঠিকানা: Regional Director (ER), Staff Selection Commission, 1st MSO Building,(8th Floor), 234/4, Acharya Jagadish Chandra Bose Road, Kolkata, West Bengal-700020 (www.sscer.org)

পাটনার প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ঠিকানা Regional Director (CR), Staff Selection Commission, 21-23, Lowther Road, Allahabad, Uttar Pradesh-211002. (http://www.ssc-cr.org).

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পরীক্ষাকেন্দ্রগুলির অর্থাৎ গুয়াহাটি, ইটানগর, ইম্ফল, শিলং, ইম্ফল, আইজল, কোহিমা, চুয়াচাঁদপুর, আগরতলার প্রার্থীদের ঠিকানা Regional Director (NER), Staff Selection Commission, Housefed Complex, Last Gate-Basistha Road, P. O. Assam Sachivalaya, Dispur, Guwahati, Assam-781006 (www.sscner.org.in)।

বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, আবেদন পদ্ধতি, পরীক্ষা পদ্ধতি এবং সিলেবাস সহ এ ব্যাপারে যাবতীয় তথ্য এবং মূল বিজ্ঞপ্তি উপরোক্ত ওয়েবসাইটগুলিতে পাওয়া যাবে।