চলতে-ফিরতে বিজ্ঞান

schedule
2019-04-23 | 07:40h
update
2019-04-23 | 07:40h
person
জীবিকা দিশারী
domain
জীবিকা দিশারী

হাঁচি হয় কেন?

বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানতে পেরেছেন হাঁচি পাওয়া নাকি শরীরের জন্য ভালো। শরীরে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। হাঁচি মারার উৎপত্তি মস্তিষ্কের নার্ভ থেকে হয়। হাঁচি হলে নাসিকা পথ স্বচ্ছ হয়। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস প্রভৃতি অবাঞ্ছিত জিনিস নাসিকা পথ থেকে সরে গিয়ে নাক পরিষ্কার করে। নাকের মধ্যে যখনই কিছু অস্বস্তিকর মনে হয়, মস্তিষ্কের কাছে খবর পৌঁছিয়ে যায় গলা, চোখ, মুখকে তৈরি হওয়ার জন্য, তারপর একসঙ্গে সমস্ত কিছু সজাগ হলেই হাঁচি আসে। প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল দ্রুত বেগে হাঁচি মানুষের শরীর থেকে নির্গত হয়। কিন্তু আশ্চর্য এটাই যে, ঘুমের সময় মানুষের হাঁচি আসে না। এর একটাই কারণ–ঘুমানোর সময় মানুষের মস্তিষ্ক অতটাও সজাগ থাকে না যতটা কিনা জেগে থাকা অবস্থায় হয়। ঘুমন্ত অবস্থায় মস্তিষ্ক নার্ভকে ততটা সতেজ করতে পারে না।

Advertisement

 

 

বয়সের সঙ্গে মাথার চুলের রঙ সাদা হতে থাকে কেন?

বয়সের একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর থেকেই মাথার চুল পাকতে থাকে অর্থাৎ সাদা হতে থাকে। এর কারণ হল বয়সের সঙ্গে সঙ্গে শরীর থেকে `মেলানিন’ নিঃসরণের ক্ষমতা কমতে থাকে। তাই চুলের রঙ পাল্টাতে থাকে। মেলানিন হল মানুষের শরীরের একটি রঞ্জক। শরীরে মেলানিনের নিঃসরণের জন্যই মাথার চুলের রঙ, গায়ের চামড়ার রঙ, চোখের মণির রঙ হয়। মেলানিন মেলানোসাইটস নামে একটি কোশ থেকে তৈরি হয়। বিজ্ঞান থেকে জানা যায় মানুষের মাথার চুল আসলে সাদা রঙের হয়। কিন্তু জন্মের আগের থেকেই শরীরে মেলানিন নিঃসৃত হয় বলে রঙের পরিবর্তন ঘটে। চুলের রঙ নির্ভর করে দু ধরনের মেলানিনের উপরে– ইউমেলানিনস (কালো বা ব্রাউন পিগমেন্টস) এবং ফেওমেলানিনস (লাল অথবা সোনালি পিগমেন্টস)।

 

Advertisement

Imprint
Responsible for the content:
jibikadishari.co.in
Privacy & Terms of Use:
jibikadishari.co.in
Mobile website via:
WordPress AMP Plugin
Last AMPHTML update:
04.04.2024 - 19:28:18
Privacy-Data & cookie usage: