দেশের ২০টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ৪১০২ জন প্রবেশনারি অফিসার/ ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি পদে নিয়োগের জন্য আইবিপিএসের লিখিত পরীক্ষা কমন রিটেন এগজামিনেশন হবে আগামী ১৩, ১৪, ২০ ও ২১ অক্টোবর। মোট শূন্যপদের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে কারণ এখনও সবকটি ব্যাঙ্কের শূন্যপদের হিসেব পাওয়া যায়নি। লিখিত পরীক্ষার সফল প্রার্থীদের ইন্টারভিউ ও পদবণ্টনও হবে আইবিপিএস এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কগুলির যৌথ আয়োজনে, ফলে পরে আর কোথাও এই ব্যাঙ্কগুলির বিজ্ঞাপন বেরোবে না, নতুন করে আবেদনও করতে হবে না। এই কমন রিটেন এগজামিনেশন (CRP-PO/MT-VIII)-এর জন্য অনলাইন দরখাস্ত নেওয়া হবে ১৪ আগস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত। প্যানেলের বৈধতা থাকবে ৩১ মার্চ ২০২০ পর্যন্ত। নিচের যোগ্যতার যে-কোনো ভারতীয়রা আবেদন করতে পারবেন।
কোন-কোন ব্যাঙ্কে নিয়োগ: আইবিপিএসের লিখিত পরীক্ষা যে ২০টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে গ্রাহ্য হবে সেগুলি হল: এলাহাবাদ ব্যাঙ্ক, অন্ধ্র ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অব বরোদা, ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্ক অব মহারাষ্ট্র, কানাড়া ব্যাঙ্ক, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া, কর্পোরেশন ব্যাঙ্ক, দেনা ব্যাঙ্ক, আইডিবিআই ব্যাঙ্ক, ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক, ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক, ওরিয়েন্টাল ব্যাঙ্ক অব কমার্স, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক, পাঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক, সিন্ডিকেট ব্যাঙ্ক, ইউকো ব্যাঙ্ক, ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া, ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া, বিজয়া ব্যাঙ্ক।
শূন্যপদের বিন্যাস: ক্রমিক সংখ্যা ১: এলাহাবাদ ব্যাঙ্ক: শূন্যপদ ৭৮৪ (তপশিলি জাতি ১১৮, তপশিলি উপজাতি ৫৯, ওবিসি ২১২, অসংরক্ষিত ৩৯৫)। এইসবের মধ্যে ২৩টি শ্রবণ প্রতিবন্ধী, ৮টি অস্থি প্রতিবন্ধী, ৯টি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও ১৪টি আইডি।
ক্রমিক সংখ্যা ২: অন্ধ্র ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ৩: ব্যাঙ্ক অব বরোদা: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ৪: ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া: শূন্যপদ ৯৬৫ (তপশিলি জাতি ১৪৪, তপশিলি উপজাতি ৭২, ওবিসি ২৬০, অসংরক্ষিত ৪৮৯)। এইসবের মধ্যে ৯টি শ্রবণ প্রতিবন্ধী, ৯টি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, ৯টি অস্থি প্রতিবন্ধী ও ৯টি আইডিদের জন্য সংরক্ষিত।
ক্রমিক সংখ্যা ৫: ব্যাঙ্ক অব মহারাষ্ট্র: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ৬: কানাড়া ব্যাঙ্ক: শূন্যপদ ১২০০ (তপশিলি জাতি ১৮০, তপশিলি উপজাতি ৯০, ওবিসি ৩২৩, অসংরক্ষিত ৬০৬)। এইসবের মধ্যে ১২টি শ্রবণ প্রতিবন্ধী, ১২টি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, ১২টি অস্থি প্রতিবন্ধী ও ১২টি আইডিদের জন্য সংরক্ষিত।
ক্রমিক সংখ্যা ৭: সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ৮: কর্পোরেশন ব্যাঙ্ক: শূন্যপদ ৮৪ (তপশিলি জাতি ১৫, তপশিলি উপজাতি ৬, ওবিসি ২১, অসংরক্ষিত ৪২)। এইসবের মধ্যে ১টি শ্রবণ প্রতিবন্ধী ও ২টি অস্থি প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত।
ক্রমিক সংখ্যা ৯: দেনা ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১০: আইডিবিআই ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১১: ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১২: ইন্ডিয়ান ওভারসিজ ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১৩: ওরিয়েন্টাল ব্যাঙ্ক অব কমার্স: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১৪: পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১৫: পাঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১৬: সিন্ডিকেট ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ১৭: ইউকো ব্যাঙ্ক: শূন্যপদ ৫৫০ (তপশিলি জাতি ৮৩, তপশিলি উপজাতি ২৯, ওবিসি ১৯৬, অসংরক্ষিত ২৪২)। এইসবের মধ্যে ৪৩টি শ্রবণ প্রতিবন্ধী, ৫টি অস্থি প্রতিবন্ধী, ৭টি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও ৯টি আইডি।
ক্রমিক সংখ্যা ১৮: ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া: শূন্যপদ ৫১৯ (তপশিলি জাতি ৫৯, তপশিলি উপজাতি ২৯, ওবিসি ১৭২, অসংরক্ষিত ২৫৯)। এইসবের মধ্যে ৯টি শ্রবণ প্রতিবন্ধী, ১০টি অস্থি প্রতিবন্ধী, ৯টি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, ৬টি আইডি।
ক্রমিক সংখ্যা ১৯: ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
ক্রমিক সংখ্যা ২০: বিজয়া ব্যাঙ্ক: শূন্যপদের হিসেব এখনও পাওয়া যায়নি।
আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষাগত যোগ্যতা: ভারত সরকার স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে-কোনো শাখায় গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি বা কেন্দ্রীয় সরকার স্বীকৃত সমতুল যোগ্যতা। গ্র্যাজুয়েশনের বৈধ মার্কশিট/ সার্টিফিকেট পেয়ে থাকলে তবেই অনলাইন দরখাস্ত করা যাবে, কারণ দরখাস্তে শতকরা নম্বর লিখতে হবে। অর্থাৎ শিক্ষাগত যোগ্যতা ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখের মধ্যে সম্পূর্ণ হলে তবেই আবেদন করা যাবে। প্রতিটি বিষয়ের (অনার্স/ পাস/ ঐচ্ছিক/ অতিরিক্ত) প্রতি বছর/ সেমেস্টারের নম্বর হিসাব করতে হবে, কোনো ভগ্নাংশকে কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরা যাবে না।
বয়সসীমা: ১ আগস্ট ২০১৮ তারিখের হিসেবে বয়স হতে হবে ন্যূনতম ২০ বছর ও সর্বোচ্চ ৩০ বছর (জন্মতারিখ হতে হবে ২ আগস্ট ১৯৮৮ থেকে ১ আগস্ট ১৯৯৮ সালের মধ্যে)। তপশিলি, ওবিসি (এনসিএল) শারীরিক প্রতিবন্ধী ও প্রাক্তন সেনাকর্মীরা নিয়ম অনুযায়ী বয়সের ঊর্ধ্বসীমায় ছাড় পাবেন।
পরীক্ষা: অনলাইন প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় থাকবে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ (৩০টি প্রশ্ন, ৩০ নম্বর) কোয়ান্টিটেটিভ অ্যাপ্টিটিউড (৩৫টি প্রশ্ন, ৩৫ নম্বর) রিজনিং এবিলিটি (৩৫টি প্রশ্ন, ৩৫ নম্বর)। মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা, সময় ১ ঘণ্টা। মেইন পরীক্ষায় থাকবে রিজনিং অ্যান্ড কম্পিউটার অ্যাপ্টিটিউড (৪৫টি প্রশ্ন, ৬০ নম্বর, ৬০ মিনিট), জেনারেল/ ইকোনমি/ ব্যাঙ্কিং অ্যাওয়্যারনেস (৪০টি প্রশ্ন, ৪০ নম্বর, ৩৫ মিনিট) ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ (৩৫টি প্রশ্ন, ৪০ নম্বর, ৪০ মিনিট) ডেটা অ্যানালিসিস অ্যান্ড ইন্টারপ্রিটেশন (৩৫টি প্রশ্ন, ৬০ নম্বর, ৪৫ মিনিট)। মোট ২০০ নম্বর, সময় ৩ ঘণ্টা। এবং ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ (লেটার রাইটিং অ্যান্ড এসে) ২টি প্রশ্ন, ২৫ নম্বর, সময় ৩০ মিনিট। প্রিলিমিনারি ও মেইন পরীক্ষার ক্ষেত্রে ইংরেজি বাদে বাকি বিষয়ের প্রশ্ন হবে ইংরেজি ও হিন্দিতে। অবজেক্টিভ পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং থাকবে। এক-একটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর করে কাটা হবে।
তপশিলি প্রার্থী এবং সংখ্যালঘু প্রার্থীদের জন্য প্রি-এগজামিনেশন ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রি-এগজামিনেশন ট্রেনিং সম্পর্কে আইবিপিএসের ওয়েবসাইট www.ibps.in থেকে জানা যাবে। পরীক্ষাকেন্দ্রে বৈধ কললেটার, সচিত্র পরিচয়পত্র ও সচিত্র পরিচয়পত্রের ফোটোকপি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।
পরীক্ষাকন্দ্র: পূর্ব ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির পরীক্ষাকেন্দ্র এবং ব্র্যাকেটে রাজ্যের কোড নম্বর দেওয়া হল। পশ্চিমবঙ্গ (৪৬): বৃহত্তর কলকাতা, কলকাতা, আসানসোল, বর্ধমান, বহরমপুর, দুর্গাপুর, হুগলি, হাওড়া, কল্যাণী, শিলিগুড়ি।
ত্রিপুরা (৪৩): আগরতলা।
ওড়িশা (৩৬): আঙ্গুল, বালাসোর, বারগড়, বাড়িপদা, বেরহ্যামপুর (গঞ্জম), ভুবনেশ্বর, কটক, ঢেনকানাল, ঝাড়সুগুডা, রৌরকেল্লা, সম্বলপুর।
বিহার (১৫): আরা, ঔরঙ্গাবাদ, ভাগলপুর, বিহার সরিফ, দ্বারভাঙা, গয়া, হাজিপুর, মজফফরপুর, পাটনা, পূর্ণিয়া, সমস্তিপুর, সিওয়ান।
অসম (১৪): ডিব্রুগড়, গুয়াহাটি, জোরহাট, কোকরাঝাড়, শিলচর, তেজপুর। অন্যান্য রাজ্যের তালিকা জানা যাবে ওয়েবসাইটে।
প্রার্থী বাছাই পদ্ধতি: প্রিলিমিনারি লিখিত পরীক্ষায় প্রত্যেকটি বিষয়ে আলাদাভাবে এবং মোট নম্বরেও পাশ করলে তবেই মূল পর্বের পরীক্ষায় বসতে পারবেন। মূল পরীক্ষায় সফল হলে তবেই ১০০ নম্বরের ইন্টারভিউয়ে ডাক পাওয়ার যোগ্য বলে ধরা হবে। মেধাতালিকা তৈরির জন্য কেবল মূল পর্বের লিখিত পরীক্ষার নম্বর ও ইন্টারভিউয়ের নম্বরের যোগফল বিবেচিত হবে (যথাক্রমে ৮০ শতাংশ ও ২০ শতাংশে ভাগ করে)। উপরোক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির শূন্যপদ অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হবে এবং আইবিপিএস-এর সহায়তায় সংশ্লিষ্ট রাজ্যের নোডাল ব্যাঙ্কের উদ্যোগে সদস্য ব্যাঙ্কগুলির মাধ্যমে কমন ইন্টারভিউয়ের আয়োজন করা হবে। সফল প্রার্থীদের পছন্দ ও শূন্যপদ অনুযায়ী ব্যাঙ্কগুলিতে তাঁদের জন্য পদবণ্টন করা হবে।
আবেদনের ফি: আবেদনের ফি ৬০০ টাকা। তপশিলি জাতি/ উপজাতি/ শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১০০ টাকা। ডেবিট কার্ড (রুপে/ ভিসা কার্ড/ মাস্টার কার্ড/ ম্যাস্ট্রো), ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং, আইএমপিএস, ক্যাশ কার্ড/ মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে। ট্র্যানজ্যাকশন সম্পূর্ণ হলে একটি ই-রিসিট পাওয়া যাবে, ই-রিসিটের প্রিন্ট-আউট নিয়ে রাখতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: www.ibps.in ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইন আবেদন করা যাবে ১৪ আগস্ট ২০১৮ তারিখ থেকে। বৈধ ইমেল আইডি ও মোবাইল নম্বর থাকতে হবে। অনলাইন আবেদন করার আগে ছবি ও স্বাক্ষর স্ক্যান করে রাখতে হবে। সম্প্রতি তোলা পাসপোর্ট মাপের রঙিন ছবি, ডাইমেনশন ২০০×২৩০ পিক্সেল (বাঞ্ছনীয়ত),মাপ হতে হবে ২০-৫০ কেবির মধ্যে। স্ক্যান করার জন্য সাদা কাগজে কালো কালির পেন দিয়ে স্বাক্ষর করতে হবে, ডাইমেনশন ১৪০×৬০ পিক্সেল (বাঞ্ছনীয়ত), মাপ হতে হবে ১০-২০ কেবির মধ্যে। অনলাইন আবেদন করার সময় ছবি ও স্বাক্ষর নির্দিষ্ট স্থানে আপলোড করতে হবে। অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য জানা যাবে উপরোক্ত ওয়েবসাইটে।
কল লেটার ডাউনলোড করতে রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং পাসওয়াডর্টির প্রয়োজন হবে। কল লেটারেই পরীক্ষাকেন্দ্র, ঠিকানা, সময় বলে দেওয়া হবে। এব্যাপারে যাবতীয় খুঁটিনাটি উপরোক্ত ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে। ইন্টারভিউয়ের সময় যে সমস্ত নথি সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে সেগুলি হল বৈধ কললেটারের প্রিন্ট-আউট, অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের প্রিন্ট-আউট, জন্মতারিখের প্রমাণপত্র, সচিত্র পরিচয়পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার মার্কশিট ও সার্টিফিকেট, কাস্ট সার্টিফিকেট ও অন্যান্য জরুরি নথিপত্রের অরিজিনাল ও স্ব-প্রত্যয়িত ফোটোকপি। তপশিলি জাতি, তপশিলি উপজাতি, ওবিসি ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের উপযুক্ত কর্তপক্ষের থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে জমা দিতে হবে। যে সমস্ত কর্তপক্ষের সার্টিফিকেট গ্রহণযোগ্য হবে তাঁরা হলেন, জেলাশাসক/ জেলাশাসক/ কালেক্টর/ ডেপুটি কালেক্টর/ অ্যাডিশনাল ডেপুটি কমিশনার/ ডেপুটি কালেক্টর/ ফার্স্ট ক্লাস স্টাইপেন্ডিয়ারি ম্যাজিস্ট্রেট/ ম্যাজিস্ট্রেট/ ডিভিশন ম্যাজিস্ট্রেট/ তালুকা মাজিস্ট্রেট/ এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট/ অতিরিক্ত সহকারী কমিশনার/ চিফ প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট/ অ্যাডিশনাল চিফ প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট/ প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট/ রেভিনিউ অফিসার (তহশিলদারের নিচের র্যাঙ্ক হলে হবে না)/ স্থানীয় সাব ডিভিশনাল অফিসার (তপশিলি জাতি/উপজাতি ও ওবিসি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে) জেলা স্তরের মেডিক্যাল বোর্ডের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের থেকে মেডিক্যাল সার্টিফিকেট মেডিক্যাল বোর্ড হতে হবে চিফ মেডিক্যাল অফিসার, সাব ডিভিশনাল মেডিক্যাল অফিসার (শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে)।
গুরুত্বপূর্ণ তারিখ: অনলাইন আবেদন করা যাবে ১৪ আগস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখ পর্যন্ত। আবেদনের ফি দেওয়া যাবে ১৪ আগস্ট থেকে ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য কললেটার ডাউনলোড করা যাবে অক্টোবর ২০১৮ থেকে। অনলাইন প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হবে ১৩, ১৪, ২০ ও ২১ অক্টোবর। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার রেজাল্ট বের হবে আগামী অক্টোবর/ নভেম্বরে। অনলাইন মেইন পরীক্ষার জন্য কললেটার ডাউনলোড করা যাবে নভেম্বর ২০১৮ থেকে। অনলাইন মেইন পরীক্ষা হবে ১৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখ। মেইন পরীক্ষার রেজাল্ট বের হবে ডিসেম্বরে। ইন্টারভিউয়ের জন্য কললেটার ডাউনলোড করা যাবে ২০১৯-এর জানুয়ারি/ ফেব্রুয়ারিতে। কাজে যোগ দিতে হবে আগামী বছর এপ্রিলে।