অতলান্তিক মহাসাগরের গভীরে ১১১ বছর আগে তলিয়ে গিয়েছিল যাত্রীবাহী জাহাজ টাইটানিক। সেই জাহাজের ধ্বংসাবশেষের পাশেই মিলল ডুবোজাহাজ টাইটানের ধ্বংসাবশেষ। যান্ত্রিক ত্রুটিতে এই ডুবোজাহাজটি ভেতর থেকে ফেটে যায় বলে অনুমান করা হচ্ছে। ওই স্থানে জলের গভীরতা ছিল ১৩ হাজার ফুট। সেখানে জলের চাপও ছিল তীব্র। সাধারণ বায়ুমন্ডলে যে চাপ ১০০ কিলো পাস্কাল, ওই গভীরতায় তা ছিল ৪১ হাজার কিলো পাস্কাল। এই ঘটনায় ৫ অভিযাত্রীর প্রত্যেকেরই মৃত্যু হয়েছে। তাঁরা হলেন ব্রিটিশ ধনকুবের হামিস হার্ডিং, পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ধনকুবের শাহজাদা দাউদ ও তাঁর ১৯ বছরের পুত্র সুলেমান এবং প্রাক্তন নৌসেনা, টাইটানিক বিশেষজ্ঞ পল হেনরি নার্গিয়লেট। ডুবোজাহাজের চালকের আসনে ছিলেন ওসানগেট সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা স্টকটন রাশ।
জাতীয়
মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিতে গিয়ে ভারতের গনতন্ত্রের জয়গান গাইলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন, উপরাষ্ট্রপতি কমলা হ্যারিস, মার্কিন সংসদের স্পিকার ককেভন ম্যাকারথি উপস্থিত ছিলেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে এদিন নৈশ ভোজ দেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন। সেখানে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি লিঙ্কেন বলেছেন, “ভারত এখন নানাভাবে মার্কিন মুলকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় জড়িয়ে গেছে। আমরা সমোসা খেতে খেতে ঝুম্পা লাহিড়ীর উপন্যাস পড়ি, দিলজিতের গান শুনে নাচি আর যোগব্যায়াম করে সুস্থ থাকার চেষ্টা করি।“
জাতীয় ক্ষেত্রে মহাজোট গড়তে দেশের ১৫টি রাজনৈতিক দলের ২৬জন নেতা -নেত্রী পাটনায় নীতীশ কুমারের বাড়িতে এক বৈঠকে মিলিত হলেন। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি, আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদব, আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সিপিআই নেতা ডি রাজা, সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার, সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব, ডিএমকে নেতা এম কে স্ট্যালিন, ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আব্দুল্লা প্রমুখ।
খেলা
ব্যাঙ্ককে আয়োজিত অনূর্ধ্ব ১৭ এ এফ সি কাপ – এর গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিল ভারত। এদিন জাপানের কাছে ভারত পরাস্ত হলো ৪-৮ গোলে। জাপান এই প্রতিযোগিতায় গতবারের চ্যাম্পিয়ন দল। ভারত গ্রুপ পর্বে একটিও ম্যাচ না জিতেই প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিল।
বিবিধ
বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিদ্যুৎ ব্যবহারে দিনের আলাদা আলাদা সময়ের জন্য আলাদা মাসুল ধার্য করার নতুন নীতি আনছে কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রক। এক্ষেত্রে তিনটি আলাদা সময়ে আলাদা মাসুল প্রযুক্ত হবে। দিনের বেলায় সূর্যালোক থাকা আট ঘন্টা সময়কে বলা হচ্ছে সোলার আওয়ার, এক্ষেত্রে মাশুল হবে সবথেকে কম। সন্ধ্যায় দিনের ব্যস্ততম সময়ে মাসুল হবে সব থেকে বেশি। অন্যদিকে থাকছে সাধারণ সময়ের জন্য আর একরকম মাসুল।