পশ্চিম এশিয়া জুড়ে নতুন যুদ্ধদামামা যেন বেজে উঠতে চলেছে। এমনই আশঙ্কা। হামাস—ইজরায়েলের সংঘাতের মধ্যেই ক্রমশ জটিল হয়ে উঠছে ইজরায়েল-লেবানন সংঘাত। লেবাননের জঙ্গি সংগঠন হিজবুল্লার সঙ্গে ইজরায়েলের সংঘাত চলছিলই। সম্প্রতি পেজার ওয়াকিটকি বিস্ফোরণে তা বেড়ে গিয়েছে। ইজারায়েলি বাহিনি ২০০টি রেকট হানা চালিয়েছে লেবাননের রাজধানী বেইরুটে। এ পর্যন্ত মারা গিয়েছে ৬০০রও বেশি মানুষ।
রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদের বৈঠক চলছে আমেরিকায়। সেই উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের মুখ্য উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুসের সঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইেডেনের একান্ত সাক্ষাতে বাইডেন বাংলাদেশকে নানা ভাবে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন।বিশ্বব্যাঙ্কের প্রেসিডেন্ট, রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনারের সঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়েছে। অন্য দিকে ঋণে হাঁসফাঁস বর্তমান বাংলাদেশের অর্থৈনিতক পরিস্থিতি।
জাতীয়
দার্জিলিং পাহাড়ে জিটি-এর শিক্ষক নিয়োগের দুর্নীতির অভিযোগে কলকাতা হাই কোর্ট শিক্ষক নিয়োগে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি ল। কিন্তু সেই নির্ খারিজ হয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে। গত এপ্রিলে কলকাতা হাইকোর্েটর বিচারপিত বিশ্বজিৎ বসুর এই বেঞ্চ এই রায় দিয়েছিল।
ত্রিপুরায় ৫৮৪ জঙ্গি আত্মসমর্পণ করল। হিংসার পথ ছেডে় সমাজের মূল স্রোতে ফিরল এনএলএফটি এবং এটিটএফ জঙ্গি। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের উপস্থিতিতে ভারত সরকার, ত্রিপুরা সরকার এবং জঙ্গু গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। তার পরে এই আত্মসমর্পণণ।
খেলা
চেন্নাইয়ে বাংলাদেশকে পর্য়ুদস্ত করে এ বার শুক্রবার থেক কানপুরে বারত-বাংলাদেশ দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে। চেন্নাইয়ের পিচ ছিল লাল মাটির। কানপুরের পিচ কলো রঙের অভিজ্ঞদের ধারণা খেলা যত গড়াবে ততই স্পিনাররা বেসি সুযোগ পাবে।
বিবিধ
ভারতীয় ডাকঘর পাসপোর্ট, আধার কার্চ তৈরির পাশাপাশি এ বার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য রপ্তানি সহায়ক হয়েও উঠছে। ডাকঘর রপ্তানি কেন্দ্র হিসেব কাজ শুরু করেছে। যার নাম ডাকঘর নিরায়ত কেন্দ্র। দার্জিলিঙের চা, জলপাইগুডি়র আেখর চিবড়ে, পুরুলিয়ার ছৌমুখোশ গালার গয়না, সহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানিতে সহায়ক হয়ে উঠছে। বর্তমানে সারা রাজ্যে ৩৪টি ডাকঘর রফতানি কেন্দ্র হিসেবে কাজ করছে। ডাকবিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বছর ১.৮৪ কোটি টাকা পণ্যের ২৯৮৭ টি পণ্য রফতানি হয়েছিল।
শহর কলকাতা থেকে পুরোপুরি ট্রাম পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া হবে। এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ট্রাম শহর কলকাতার বাঙালি জীবনের এক নস্টালজিয়া। ব্রিটিশ আমলে তৈরি শহরের এই ট্রাম বন্ধ হয়ে গেলে মুছে যাবে এক প্রাচীন ঐতিহ্য।