পাকিস্তানে গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই হুমকি দিচ্ছে খোদ বিচারপতিদের। বিচার বিভাগের কাজেও তারা নাক গলাচ্ছে। ইসলামাবাদ হাইকোর্টের ৬ জন বিচারপতি এই অভিযোগ জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন পাকিস্তানের সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে। গুপ্তচর সংস্থার কথা না শুনলে বল প্রয়োগ, অপহরণ, পরিবারের সদস্যদের ওপর নির্যাতনের ঘটনাও ঘটছে। এটাই পাকিস্তান সরকারের নীতি কিনা তা তদন্ত করে দেখার আর্জি জানিয়েছেন বিচারপতিরা। এই অভিযোগ খতিয়ে দেখার জন্য পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ইশা সুপ্রিম কোর্টের ১৫ জন বিচারপতিকে নিয়ে একটি বৈঠক ডেকেছেন।
বেজিয়ে সম্প্রতি ‘ওয়ার্কিং মেকানিজম অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন অন ইন্ডিয়া চায়না বর্ডার অ্যাফেয়ার্স’ বিষয়ে ২৯ তম বৈঠকে অংশ নিয়েছেন ভারত ও চিনের প্রতিনিধিরা। সীমান্তে শান্তি রাখায় জোর দিয়েছে দুই দেশই।
জাতীয়
অরুণাচল প্রদেশে ১৯শে এপ্রিল লোকসভা ভোটের পাশাপাশি নেওয়া হবে বিধানসভা ভোটও। সেই নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডুসহ ৬ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হলেন। মহারাষ্ট্রে রাজনীতিতে যোগ দিলেন অভিনেতা গোবিন্দ। তিনি শিবসেনায় যোগদান করেছেন। প্রসঙ্গত, তিনি এর আগে কংগ্রেসের হয়ে লোকসভা ভোটে জয়ী হয়েছিলেন। ২০০৯ সালে কংগ্রেস শিবির ত্যাগ করেছিলেন তিনি।
দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে চিঠি লিখলেন ৬০০ জনেরও বেশি আইনজীবী। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আদালতে নিজেদের পক্ষে বিচার না পেলেই বিচার ব্যবস্থার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা চালাচ্ছেন, এই অভিযোগ জানিয়েছেন এই আইনজীবীরা। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন হরিশ সালভে, পিংকি আনন্দ প্রমুখ বিশিষ্ট আইনজীবী।
উত্তরপ্রদেশের বান্দা কারাগারে বন্দি অবস্থায় মৃত্যু হল কুখ্যাত গ্যাংস্টার মুখতার আনসারির। গত দু’বছরে তিনি আটটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। অন্যদিকে তিনি পাঁচবারের বিধায়ক।
খেলা
মাদ্রিদ মাস্টার্স ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার কোয়াটার ফাইনালে উঠলেন ভারতের পি ভি সিন্ধু। বিশ্বের ৬৩ নম্বর ক্রমে থাকা চিনা তাইপের হুয়াং উ সানকে তিনি হারিয়ে দিলেন ২১-১৪, ২১-১২ ব্যবধানে।
বিবিধ
আসন্ন সাধারণ নির্বাচনে তামিলনাড়ুর ধর্মপুরী জেলা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে ঘোষণা করলেন তামিলনাড়ুর বাসিন্দা কে পদ্মরাজন। না, পদ্মরাজন কোন বিখ্যাত ব্যক্তি নন, কিন্তু নির্বাচনে লড়াই করার নেশাই তাঁকে অনন্য পরিচিতি এনে দিয়েছে। ৬৫ বছর বয়সি পদ্মরাজন এ পর্যন্ত ২৩৮ বার নির্বাচনে লড়েছেন। লোকসভা, বিধানসভা, পঞ্চায়েত থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতার আসরে থেকেছেন। ১৯৮৮ সালে প্রথমবার নির্বাচনে অংশ নেন। তারপর থেকে লোকসভা বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা বা স্থানীয় স্তরের নির্বাচনে নিয়মিতভাবে তিনি প্রার্থী হয়েছেন। এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে তার লড়াইয়ের সংখ্যা হবে ২৩৯। ইতিমধ্যেই বিশ্বের সবথেকে বেশি ভোটে পরাজিত প্রার্থী হিসেবে তিনি পরিচিতি লাভ করেছেন।